শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর কিছু অমৃত বাণী
কলির
জীবের কল্যাণ আর উদ্ধারের জন্য সচ্চিদানন্দঘন ভগবান শ্রীকৃষ্ণ এই ধরায়
আবির্ভূত হন নিমাই রুপে।সময়ের পরিক্রমায় তিনি হয়ে ওঠেন ভগবানের অবতারী গৌর
সুন্দর ,, গৌরহরি ,, গৌরাঙ্গ ইত্যাদি নামে মহাপ্রভু রুপে। শ্রীচৈতন্যভাগবত
থেকে আমরা মহাপ্রভুর অনেক বাণী পাই।যার মধ্যে প্রধান তেত্রিশটি বাণী।সেই
বাণী সমূহ'ই ভগবদ্ভক্তদের জন্য আজ তুলে ধরার চেষ্টা করলাম।সবাই ভুল ত্রুটি
মার্জনা করবেন করবেন।


আর জীবশক্তি।চিৎশক্তি হলো অন্তরঙ্গা নামে স্বরুপ
শক্তি।মায়াতন্ত্রোক্ত হলো জগৎ কারণ বহিরঙ্গা শক্তি।
আর জীবশক্তি হলো তটস্হা শক্তি।এই তিন শক্তিরই
আশ্রয় হলেন পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ।

ঐশ্বরিক শক্তি।


ভক্ত বৎসল ভগবান ভক্তদের কাছে আত্মবিক্রয় করে
থাকেন।যে ব্যক্তি শ্রীকৃষ্ণকে তুলসী ও জল দেয় ,,তাঁর ঋণ শোধ করার কথা পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ চিন্তা করেন।



অবতারের স্থিতি হলো তিন স্থানে ,, দ্বারকা ,, মথুরা ও
গোকুলে।তার মধ্যে সবার উপরে হলো ব্রহ্মলোক ধাম
শ্রীগোকুল।




















তিনটি প্রধান শক্তি ,, চিৎশক্তি ,, জীবশক্তি ও মায়াশক্তি।



শ্রীকৃষ্ণ ,, সেখানে মায়ার কোনো অধিকার নেই।



ষড় ঐশ্বর্য্য পূর্ণ ভগবান।তাঁকে নির্বিশেষ বললেই তাঁর
পূর্ণতায় হানি হয়।






হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে



0 Comments